Thursday, September 12, 2024

তজুদ্দিনে আড়ালিয়া মাদ্রাসায় বিশৃংখলার প্রতিবাদে সংবাদ সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়েছে

 

তজুদ্দিনে আড়ালিয়া মাদ্রাসায় বিশৃংখলার প্রতিবাদে সংবাদ সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়েছে 


এইচ এম হাছনাইন,তজুমদ্দিন, ভোলা প্রতিনিধি 

ভোলার তজুমদ্দিন উপজেলার মধ্য আড়ালিয়া রহমানিয়া আলিম মাদ্রাসায় কিছু শিক্ষকের সহযোগিতায় স্থানীয় কয়েকজন মিলে বিভিন্ন দপ্তরে নামে বেনামি দরখাস্ত দিয়ে হয়রানি, তদন্ত কাজে প্রভাব বিস্তার ও প্রতিষ্ঠাতার ছেলের উপর হামলা করে শিক্ষার পরিবেশ নস্ট করার প্রতিবাদে সংবাদ সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়েছে।


বৃহস্পতিবার (১২ সেপ্টেম্বর) দুপুর ১ টায় আড়ালিয়া মাদ্রাসার প্রতিষ্ঠাতা মরহুম মাওঃ জিয়াউল হকের ছেলে মাওঃ মোঃ আঃ রহমান, মাদ্রাসার অধ্যক্ষ মাওঃ মোঃ ইব্রাহিম ও সহকারী অধ্যাপক মাওঃ মহিউদ্দিন তজুমদ্দিন প্রেসক্লাবে এই সংবাদ সম্মেলনের আয়োজন করেন।


সংবাদ সম্মেলনে বলা হয় ১৯৮৪ সনে মাওঃ জিয়াউল হক মাদ্রাসাটি প্রতিষ্ঠা করেন। দীর্ঘ ৪০ বছর প্রতিষ্ঠানটি সুনামের সাথে পাঠদান করায় প্রতিষ্ঠানের শিক্ষার্থীরা উপ-সচিব, বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানে অধ্যক্ষ, উপাধ্যক্ষ,অধ্যাপক, প্রভাষক সহ সম্মান জনক পদে কর্মরত আছেন। ব্যক্তিগত ও পারিবারিক সমস্যার জেরে প্রতিষ্ঠানের গুটি কয়েক শিক্ষক ও এলাকার কিছু লোক নিজেদের স্বার্থ হাসিলের জন্য অধ্যক্ষ ও সহকারী অধ্যাপককে হয়রানির উদ্দেশ্যে বিভিন্ন দপ্তরে অভিযোগ প্রদান করেন। যাহা তদন্তে সত্যতা পাওয়া যায়নি বলে দাবী করা হয়। সংবাদ সম্মেলনে আরো জানানো হয়, মাওলানা মোঃ ইব্রাহিম ১৯৮৮ সালে কামিল পাশ করে ম্যানেজিং কমিটির মাধ্যমে ০১/০৩/১৯৮৯ সনে দাখিলের সুপার নিয়োগ পান। এরপর রেজুলেশনের মাধ্যমে ০৫/০৩/১৯৯২ তারিখে অধ্যক্ষ নিয়োগ পেয়ে ০৭/০৩/১৯৯২ সনে যোগদান করেন। যার ইনডেক্স নং ৩৫৭৬৪৭। মাওলানা মহিউদ্দিন ০১/১১/১৯৯২ সনে প্রভাষক পদে নিয়োগ পেয়ে বর্তমানে সহকারী অধ্যাপক হিসেবে কর্মরত আছেন। যার ইনডেক্স নং ৩৬০০২৭। 

গত ১০ সেপ্টেম্বর ২০২৪ তারিখে ৩ সদস্যের তদন্ত কমিটি মাদ্রাসায় গেলে অভিযোগকারীরা তদন্তকাজে প্রভাব বিস্তার করতে চাইলে মাদ্রাসা প্রতিষ্ঠাতার সন্তান মাওঃ আঃ রহমান প্রতিবাদ করেন। এসময় অভিযোগকারী মোঃ বাছেদ ও সবুজ মিলে আঃ রহমানকে আঘাত করেন। এবং তদন্ত কাজে বিগ্ন ঘটান। সংবাদ সম্মেলনে এসব ঘটনার নিন্দা জানিয়ে বিচার দাবী করে শিক্ষার পরিবেশ ফিরিয়ে আনার দাবী করেন।


শেয়ার করুন

Author:

Etiam at libero iaculis, mollis justo non, blandit augue. Vestibulum sit amet sodales est, a lacinia ex. Suspendisse vel enim sagittis, volutpat sem eget, condimentum sem.

0 coment rios: